Type Here to Get Search Results !

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

html body submit korechi WB Semester Ads-1

পরিবর্তনশীল ঐতিহ্য প্রশ্ন উত্তর | Class 11 2nd Semester History Question Answer

 একাদশ শ্রেণির দ্বিতীয় সেমিষ্টার ইতিহাসের দ্বিতীয় অধ্যায় : পরিবর্তনশীল ঐতিহ্য

ভূ(caps)মিকা : তোমরা জানো বোর্ডের নতুন নিয়ম অনুসারে একাদশ শ্রেণীর দ্বিতীয় সেমিষ্টার ইতিহাস বিষয়ে মোট 40 নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হবে। এই 40 নম্বরের মধ্যে ইতিহাস সিলেবাসের দ্বিতীয় অধ্যায় 'পরিবর্তনশীল ঐতিহ্য' থেকে মোট ১০ নম্বর আসবে। অর্থাৎ এই অধ্যায় থেকে পরীক্ষায় ৩ নম্বরের ২ টি প্রশ্ন ও ৪ নম্বরের ১টি প্রশ্ন করতে হবে। তার মানে ৩×২=৬ এবং ৪×১=৪, অতএব ৬+৪ = ১০ নম্বর। তাই আজকের এই প্রতিবেদনে 'পরিবর্তনশীল ঐতিহ্য' এই অধ্যায় থেকে ৩ নম্বরের কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তরসহ বলে দিলাম। যে প্রশ্নগুলি পরীক্ষায় আসার সম্ভাবনা খুব বেশি। চলো শুরু করি -

class 11 history 2nd semester question answer

class 11 2nd semester history question answer

▶ (1) ইউরোপে নবজাগরণের কারণ কী ছিল?
অথবা,
▶ চতুর্দশ-পঞ্চদশ শতকের ইউরোপে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তনগুলি কী ছিল?                                   অথবা,
▶ ইউরোপে নবজাগরণের পটভূমি আলোচনা করো।
উত্তর : নবজাগরণের পটভূমি / কারণ : ইউরোপে নবজাগরণ বা রেনেসাঁ সংঘটিত হওয়ার পেছনে অনেকগুলি কারণ রয়েছে। তার মধ্যে প্রধান চারটি কারণ উল্লেখ করছি -
(ক) নতুন চেতনার উন্মেষ : ইটালিতে ইউরোপে নবজাগরণের সময় নতুন চেতনার উন্মেষ ঘটেছিল। এই সময়ে নগর সভ্যতার বিকাশের পাশাপাশি ধনী পৃষ্ঠপোষকদের সাহায্যে বিজ্ঞান সাধনা, যুক্তিবাদী সাহিত্যচর্চা, ভৌগোলিক আবিষ্কার, নতুন ধর্মচেতনা ইত্যাদি নতুন নতুন চেতনা বৃদ্ধি পেয়েছিল। এছাড়াও নতুন শিল্পকলা ও নতুন সাহিত্য গড়ে ওঠেছিল। এই সময় মানুষকে তাদের মানবিক অধিকার ও মর্যাদা ফিরিয়ে আনার দাবি তোলা হয়েছিল। 
(খ) মুদ্রণযন্ত্রের প্রভাবঃ আধুনিক মুদ্রণযন্ত্র জার্মানির গুটেনবার্গ আবিষ্কার করেছিলেন। এই কারণে খুব কম দামে ও খুব কম সময়ে বই প্রিন্ট করার ব্যবস্থা হয়। ফলে ধনী মানুষ থেকে সাধারণ দরিদ্র মানুষ পর্যন্ত সবাই বই পড়ে জ্ঞান লাভ করতে পারে এবং নবজাগরণের গতি দ্রুত বৃদ্ধি পায়। 
(গ) আদি বিশ্ববিদ্যালয়গুলির প্রভাব : ইউরোপের ইতালি নগররাষ্ট্রে প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি হয়েছিল। আর এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলি ধর্মনিরপেক্ষ, যুক্তিনিষ্ঠা এবং রাষ্ট্র ও জীবনের পথনির্দেশ করে। ঐতিহাসিকগণরা ধর্মনিরপেক্ষ জ্ঞান  ও ধর্মভাবনার বাইরে জ্ঞান অর্জন করার প্রচেষ্টাকেই পরবর্তীকালে 'মানবতাবাদ 'বলে উল্লেখ করেছেন। 
(ঘ) ক্রুসেডের অবসান : এদেশের মানুষদের সুস্বাদু খাদ্য, বিলাসপূর্ণ জীবনযাপন পদ্ধতি, জীবনকে আনন্দমুখর করার নানান পদ্ধতি ইউরোপীয় ধর্মযোদ্ধাদের আকৃষ্ট করেছিল। যার ফলে প্রাচীদেশীয় রসায়ন, গণিত, জ্যোতির্বিদ্যা প্রভৃতি তাদের মনকে যুক্তিবাদী করে তুলেছিল।
উপসংহার : আলোচনার পর বলতে পারি ঈশ্বরমুখী চিন্তার পরিবর্তে মানবিক চিন্তার প্রসার ও অন্ধকারাচ্ছন্ন থেকে মুক্ত হওয়ার আকাঙ্খাই নবজাগরণের পথ প্রস্তুত করেছিল।

class 11 history 2nd semester question answer | class 11 second semester history question answer 

▶ (2) ইউরোপে ধর্মসংস্কার আন্দোলনের কারণগুলি কি কি ছিল?
অথবা;
▶ ইউরোপে ধর্মসংস্কার আন্দোলনের প্রেক্ষাপট আলোচনা করো?
উত্তর : ইউরোপে ধর্মসংস্কার আন্দোলনের অনেকগুলি কারণ ছিল। তার মধ্যে প্রধান চারটি কারণ হল -
(ক) স্থানীয় ভাষায় বাইবেল : ইউরোপ ধর্মসংস্কার আন্দোলনের অন্যতম একটি কারণ হল স্থানীয় ভাষায় বাইবেল।
স্থানীয় ভাষায় বাইবেল অনুবাদ খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল। যেমন- মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কারের কারণে খুব তাড়াতাড়ি ও সহজেই বাইবেল ছাপা ও ছড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হয়েছিল। যার ফলে সাধারণ মানুষ স্থানীয় ভাষায় বাইবেল পাঠ করে বুঝতে পারে।
(খ) প্রত্যক্ষ কারন : ধর্মসংস্কার আন্দোলনের প্রত্যক্ষ কারণ ছিল ধর্মসংস্কার আন্দোলনের কেন্দ্রীয় চরিত্র মার্টিন লুথার ১৫১৭ খ্রিস্টাব্দে টেটজেল নামে একজন ডোমিনিকান যাজক দ্বারা পোপ স্বাক্ষরিত মুক্তিপত্র বিক্রির তীব্র প্রতিবাদ জানান। আর এটিই ছিল মূলত
(গ) কনস্ট্যান্টিনোপলের পতন : খ্রিস্ট ধর্মের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র কনস্ট্যান্টিনোপল ১৪৫৩ সালে পতনের সাথে সাথে মুসলমানদের হাতে খ্রিস্টান চার্চগুলি চলে যায়। যার ফলে খ্রিস্ট ধর্মের শ্রেষ্ঠত্বের প্রশ্নটি সংশয়াধীন হয়ে পড়ে।
       এগুলি ছাড়াও পোপের আধিপত্য, অর্থনৈতিক কারণ, জাতীয় রাষ্ট্রের উত্থান প্রভৃতি কারণ ছিল।

class 11 2nd semester history question answer | history 2nd semester class 11 

আরো পড়ুন : ইতিহাসের প্রথম অধ্যায় : 'রাষ্ট্রের প্রকৃতি' থেকে খুব গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর - Click Here 
▶ (3) প্রথম ক্রুসেড শুরু হয়েছিল কত খ্রিস্টাব্দে?
অথবা;
▶ প্রথম ক্রুসেডকে 'জনগণের ক্রুসেড'কেন বলা হয়?
উত্তর : ১০৯৫ সাল থেকে শুরু করে ১২৯১ সাল পর্যন্ত অর্থাৎ এই দীর্ঘ মেয়াদী সময়ে সংঘটিত ক্রুসেডগুলিকে প্রধানত তিনটি পর্যায়ে আলোচনার সুবিধার জন্য ভাগ করা হয়েছে। যেমন-
প্রথম পর্যায় (১০৯৫ সাল থেকে ১০৯৯ সাল পর্যন্ত)
দ্বিতীয় পর্যায় ( ১১৪৪ সাল থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত )
তৃতীয় পর্যায় ( ১১৯৩ সাল থেকে ১২৯১ সাল পর্যন্ত )
প্রথম ক্রুসেড : ১০৯৫ খ্রিস্টাব্দ থেকে প্রথম ক্রুসেড আরম্ভ হয়েছিল এবং এটি ১০৯৯ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত চলেছিল।
প্রথম ক্রুসেডকে 'জনগণের ক্রুসেড' বলার কারণ: দ্বিতীয় আরবানের আহ্বানে পোপ ইটালি, জার্মানি ও ফ্রান্সের বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে সন্ন্যাসী পিটার দ্য হারমিট ক্রুশ দন্ড হাতে নিয়ে ধর্মযোদ্ধাদের সংগঠিত করেন। এরপর সাধারণ মানুষ দলে দলে ওয়াল্টার দ্য পেনিলেস-এর নেতৃত্বে ধর্মযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। জানা যায় ১০৯৬ সালের এপ্রিল থেকে অক্টোবর পর্যন্ত প্রায় ৬০ হাজার খ্রিস্টান জেরুজালেমের উদ্দেশ্যে মাত্র ৬ মাস সময়ের মধ্যে ৩০০০ মাইল যাত্রা করেন। প্রচুর পরিমাণে সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করার জন্য জনগণের ক্রুসেড বা People's Crusade বলা হয় প্রথম ক্রুসেডকে।

class 11 semester 2 history question answer | class 11 semester 2 history 1st chapter question answer

▶ (4) ভক্তিবাদ বলতে কি বোঝো ? 
                            অথবা;
        ক্তিবাদের মূল কথা কী ?
উত্তর : ভক্তি শব্দের অর্থ হল ভজনা, অর্থাৎ ঈশ্বরের নামগান করা। ভক্তিবাদের মূল কথা হল-অন্তরের পবিত্রতা, ঈশ্বরের প্রতি ঐকান্তিক ভক্তি, সৎকর্ম, সদাচারণ, জীবাত্মার সঙ্গে পরমাত্মার মিলন ও এক ঈশ্বরে বিশ্বাস। হিন্দুধর্মের রক্ষণশীলতা কুসংস্কার, অস্পৃশ্যতা, জাতপাত বিচার বর্ণ ও ধর্মগত বৈষম্য এবং ও অন্ধ গোঁড়ামি থেকে মুক্ত করার জন্যই মধ্যযুগে ভক্তি আন্দোলনের উদ্ভব হয়। এই দিক থেকে বিচার করলে ভক্তিবাদকে এক সামাজিক ও ধর্মীয় আন্দোলন বলা যায়। দ্বাদশ শতকের মধ্যভাগে হিন্দুধর্মের রক্ষণশীলতা ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে ভক্তি আন্দোলনের সূচনা হয়। প্রথমে দক্ষিণ ভারতে ভক্তি আন্দোলনের উৎপত্তি হলেও পরে তা উত্তর ভারতে বেশি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। ভক্তি আন্দোলনের প্রধান প্রবক্তা ছিলেন কবীর, রামানন্দ, নামদেব ও শ্রীচৈতন্য। এঁরা সকলেই ধর্মীয় বিভেদ ভুলে সমন্বয়ের কথা প্রচার করেন। তাঁরা ভক্তিকেই ধর্মীয় উপাসনার পন্থা হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন।

class 11 semester 2 history question answer | class 11 history 2nd semester question answer

▶ (5) মধ্যযুগে ভক্তিবাদী আন্দোলনে কবীরের ভূমিকা উল্লেখ করো।
অথবা;
▶ ভক্তিবাদ প্রচারে কবীরের ভূমিকা লেখ।
উত্তর : মধ্যযুগে ভক্তিবাদী আন্দোলনে কবীরের ভূমিকা : রামানন্দের শিষ্য কবীর ছিলেন ভারতের মধ্যযুগের ভক্তিবাদের সবচেয়ে উদার সংস্কারক এবং ভক্তিবাদের অন্যতম প্রধান সাধক। হিন্দু-মুসলমান ভেদাভেদ এবং ধর্মের কোনোরকম বাহ্যিক আচার- অনুষ্ঠান কবীর মানতেন না। তিনি জাতিভেদ, মূর্তিপূজা, তীর্থযাত্রা প্রভৃতির নিন্দা করতেন। অন্তরের পবিত্রতা ও ঈশ্বরের প্রতি আন্তরিক ভক্তির ওপর সব সময় জোর দিতেন কবীর এবং ঈশ্বরের উপাসনার জন্য স্বাভাবিক গৃহীর জীবন বর্জন করার পক্ষপাতী তিনি ছিলেন না।
    কবীর হিন্দু ও মুসলমানদের রক্তপাত করা থেকে বিরত থাকার উপদেশ দিয়ে যান। কবীরের দোঁহাগুলি হিন্দি সাহিত্যের অমূল্য সম্পদ। এই দোঁহাগুলির মাধ্যমে তিনি ধর্মের বহু জটিল তত্ত্ব সুন্দরভাবে প্রকাশ করেছিলেন। প্রকৃতপক্ষে কবীরই সর্বপ্রথম হিন্দু ও ইসলাম ধর্মের মধ্যে সমন্বয়সাধনের চেষ্টা করেছিলেন।

class 11 2nd semester history question answer | class 11 history 2nd semester question answer

▶ (6) ভক্তি আন্দোলনের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো।
উত্তর : ভক্তি আন্দোলনের গুরুত্ব : ভারতীয় জনমানসে ভক্তিবাদের সুদূরপ্রসারী প্রভাব অস্বীকার করা যায় না। এই ধর্মমত কেবলমাত্র ধর্মজীবনকেই নয়, সমকালীন সামাজিক তথা সাংস্কৃতিক জীবনকেও প্রভাবিত করে, যেমন:
(১) সহজ সরল জীবনযাত্রা : ভক্তি আন্দোলনের প্রভাবে কুসংস্কার, অস্পৃশ্যতা ও ব্যভিচারের পরিবর্তে মানুষ সহজ সরল জীবনযাত্রায় প্রভাবিত হয়। ভক্তি আন্দোলন একদিকে যেমন হিন্দুধর্মের গোঁড়ামি, অস্পৃশ্যতা, ব্যভিচার ও কুসংস্কারের বিরুদ্ধে নিয়োজিত হয়েছিল, অন্যদিকে এই আন্দোলনের ফলে হিন্দুসমাজের সংহতি এবং ঐক্য বজায় থাকে।
(২) হিন্দু ও মুসলমান সম্প্রদায়ের মধ্যে সমন্বয়সাধন : ভক্তি আন্দোলনের ফলে হিন্দু ও মুসলিম এই দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষ ও বিবাদের অবসান ঘটে এবং সাময়িকভাবে সমন্বয়সাধিত হয়।
(৩) সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক বিকাশ : ভক্তি আন্দোলনের ফলে সাহিত্য ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রেও বিকাশ ঘটেছিল। মীরার ভজন এবং রামানন্দ ও কবীরের রচনা হিন্দি ভাষাকে সমৃদ্ধ করে। চৈতন্যদেবের বিভিন্ন শিষ্য বাংলা সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেন। নানকের রচনার মাধ্যমে পাঞ্জাবে গুরুমুখী ভাষার উদ্ভব হয়। মহারাষ্ট্রেও গুরু নামদেব-এর অবদানে মারাঠী সাহিত্য পরিপুষ্ট হয়।
(৪) জাতিভেদ প্রথার অবসানের প্রচেষ্টা : ভক্তি আন্দোলনের মানবতাবাদী সাধুসন্তরা হিন্দুদের বর্ণভেদ প্রথার বিশেষ কিছু পরিবর্তন করতে না পারলেও তাঁরা বর্ণভেদ-প্রথার কঠোরতা কিছুটা হ্রাস করতে সক্ষম হয়েছিলেন।
(৫) নারীদের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধি : ভক্তিবাদীরা ধর্ম পালনে স্ত্রী-পুরুষের ভেদাভেদ মানতেন না, তার ফলে সমাজে নারীদের মর্যাদা বৃদ্ধি পায় এবং মেয়েরা ধর্মসভায় যোগদানের অধিকার ফিরে পায়।

class 11 second semester history question answer | Class 11 2nd Semester History Question Answer

▶ লেখকের শেষ মন্তব্য : তোমরা যারা আমাদের অফলাইন কোচিং সেন্টারে পড়াশোনা করো, তোমাদেরকে এইসব প্রশ্নগুলির উত্তরসহ PDF দেওয়া হবে। কিন্তু অন্যান্য ছাত্রছাত্রীরা বিভিন্ন জায়গা থেকে আমাদের ওয়েবসাইট দেখে সম্পূর্ণ ফ্রিতে পড়তে পারবে। আমাদের এই লেখাগুলো যদি আপনাদের কাজে লাগে, তবে আমাদের পরিশ্রম সার্থক হবে।

আরো পড়ুন Link
1. একাদশ শ্রেণীর দ্বিতীয় সেমিষ্টার ইতিহাস সাজেশন          Click Here
2. একাদশ শ্রেণীর দ্বিতীয় সেমিষ্টার ইতিহাস প্রশ্নপত্র 2025          Click Here
4. ভাবসম্মিলন কবিতা - বিদ্যাপতি              Click Here
5. একাদশ শ্রেণির নতুন বাংলা প্রশ্নপত্র           Click Here

পরিবর্তনশীল ঐতিহ্য প্রশ্ন উত্তর

• আমাদের সঙ্গে যুক্ত হতে চাইলে Follow করো -
SOCIAL MEDIA FOLLOW
Whatsapp Group              Click Here
Telegram             Click Here
 
• Comment করো :
(contact-form)
শুভেচ্ছা সহ,
WB Semester Team

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

2 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

WB Semester Ads-2

WB Semester Ads-3