Type Here to Get Search Results !

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

html body submit korechi WB Semester Ads-1

একাদশ শ্রেণীর প্রবন্ধ রচনা সাজেশন 2025 || Class 11 SEMESTER 2 Rachana SUGGESTION

 একাদশ শ্রেণীর প্রবন্ধ রচনা সাজেশন 2025 

• ভূমিকা :
দেখো ভাই, তোমরা জানো Class 11 Second Semester বাংলা মোট 40 নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হবে। আর এই 40 নম্বরের মধ্যে 10 নম্বরের একটি প্রবন্ধ রচনা করতে হবে। তাই এই বছর Class 11 Second Semester বাংলা পরীক্ষার জন্য যে প্রবন্ধ রচনাগুলি পরীক্ষায় আসার সম্ভাবনা খুব বেশি, সেই প্রবন্ধ রচনাগুলির সাজেশন বলে দিলাম এবং এই প্রবন্ধ রচনাগুলির উত্তরও বলে দিবো। চলো শুরু করি -
class 11 semester 2 rachana suggestion

একাদশ শ্রেণীর প্রবন্ধ রচনা সাজেশন 2025

• এই বছর একাদশ শ্রেণীর দ্বিতীয় সেমিষ্টার পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ রচনা গুলি হল -
1. বাংলার ঋতুবৈচিত্র্য 2. বৃক্ষরোপণ / একটি গাছ একটি প্রাণ 3. দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান / প্রাত্যহিক জীবনে বিজ্ঞান / বিজ্ঞান ও কুসংস্কার / বিজ্ঞানের আশীর্বাদ না অভিশাপ / বিজ্ঞানের সুফল ও কুফল / বিজ্ঞানের ভালো মন্দ 4. তোমার জীবনের লক্ষ্য 5. পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিকার / দূষণ প্রতিরোধে ছাত্রসমাজের ভূমিকা / পরিবেশ সুরক্ষায় ছাত্র-ছাত্রীদের ভূমিকা 6. বিশ্ব উষ্ণায়ন 7 .বাংলা উৎসব 8. চরিত্র গঠনে খেলাধুলার ভূমিকা / খেলাধুলা ও ছাত্রসমাজ 9. একটি গাছের আত্মকথা 10. তোমার দেখা একটি মেলা / একটি ভ্রমণের অভিজ্ঞতা 11. রক্তদান জীবন দান
----------------------------------------------

একাদশ শ্রেণীর রচনা সাজেশন 2025

দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞান / প্রাত্যহিক জীবনে বিজ্ঞান

[ রচনা সংকেত : ভূমিকা - সমাজ ও জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের প্রভাব-প্রতি পদক্ষেপে বিজ্ঞানের শক্তির ওপর নির্ভরশীলতা-শরীর-স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাবিজ্ঞানে বিজ্ঞান-দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞানের অকল্যাণকর প্রভাবের দিক-উপসংহার।] • ভূমিকা : আধুনিক জীবনযাত্রা সম্পূর্ণভাবেই বিজ্ঞাননির্ভর। জল ও বাতাসকে বাদ দিলে যেমন জীবন অচল, তেমনই বিজ্ঞানহীন সভ্যজগৎ নিষ্প্রাণ, নিস্পন্দ, প্রতিমুহূর্তে, প্রতি পদক্ষেপে এ যুগের সভ্য মানুষ বিজ্ঞানের কাছ থেকে রসদ সংগ্রহ করে জীবনধারণ করছে। বিজ্ঞানের দৌলতে আলো, গতি, জল, বাতাস, শব্দ, উত্তাপ সবই আজ মানুষের হাতের মুঠোয়। (ক) সমাজ ও জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিজ্ঞানের প্রভাব : বর্তমান সমাজ ও জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে রয়েছে বিজ্ঞানের ব্যাপক ও দূরভিসারী প্রভাব। মানুষের আচার-আচরণ, চলন-বলনও বিজ্ঞাননিয়ন্ত্রিত। ট্রামে-বাসে যাতায়াত, টেলিফোন মারফত কথাবার্তা, টেলিগ্রাফে দুর-দূরান্তরে খবর পাঠান আজ সভ্য জগতের জীবনযাত্রার অঙ্গ। পথে-ঘাটে, স্কুল-কলেজে, অফিস-আদালতে সর্বত্র বিজ্ঞানের প্রভাব, কি গ্রাম্য জীবন, কি নাগরিক জীবন, সর্বত্রই বিজ্ঞানের শক্তির হাত প্রসারিত। গ্রামের বাঁধানো রাস্তা থেকে শুরু করে টেলিগ্রাফের বিদ্যুতের পোস্ট, শহরের যানবাহনের মিছিল, ঘরবাড়ির সারি, দোকান, বাজার সবই বিজ্ঞানের আশীর্বাদপুষ্ট। এছাড়া অত্যাধুনিক অফিসের লিফ্ট, শীততাপনিয়ন্ত্রিত যন্ত্র, টাইপরাইটার থেকে শুরু করে কাগজ-কালি-কলম-পিন ইত্যাদি প্রত্যেকটি জিনিসই বিজ্ঞানের অবদান। (খ) প্রতি পদক্ষেপে বিজ্ঞানের শক্তির ওপর নির্ভরশীলতা : প্রাত্যহিক জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে মানুষ আজ বিজ্ঞানের ওপর নির্ভরশীল। দিনের শুরুতে প্রথমেই চাই টুথপেস্ট বা টুথপাউডার। তারপর একে একে সংবাদপত্র, রেডিও। অবশ্য গ্রামবাসীদের তুলনায় শহরের অধিবাসীরা বিজ্ঞানের মুখাপেক্ষী বেশি। রান্নার কাজে শহরাঞ্চলের অধিকাংশ গৃহেই ব্যবহার করা হয় গ্যাস-ওভেন, ইলেকট্রিক উনুন। এছাড়া রেফ্রিজারেটর, কুকিং রেঞ্জ ইত্যাদি সরঞ্জাম বিত্তবানদের জন্য। আর ইলেকট্রিক ইস্ত্রি, স্টোভ, প্রেসারকুকার ইত্যাদি মাঝারি আয়ের লোকেদের নিত্যপ্রয়োজনীয়। ঘর-গৃহস্থালির কাজের নিত্যব্যবহার্য জিনিস ক্রমে গ্রামেও ছড়িয়ে পড়ছে। যেমন-টর্চ, ফাউন্টেন পেন, রাসায়নিক কীটনাশক সার ইত্যাদি দৈনন্দিন জীবনের খুঁটিনাটি জিনিস।
(গ) শরীর-স্বাস্থ্য ও চিকিৎসাবিজ্ঞানে বিজ্ঞান : শরীর ও স্থাস্থ্যের ব্যাপারেও প্রতিনিয়তই বিজ্ঞানের ওপর নির্ভরশীল হতে হয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানের বিস্ময়কর অগ্রগতি সমাজের চেহারাটাকেই বদলে দিয়েছে। নিত্যনতুন ওষুধ আবিষ্কৃত হচ্ছে। বিজ্ঞানের কৃপায় কোনো রোগই আজ আর দুরারোগ্য নয়। এছাড়াও শল্য চিকিৎসার ক্ষেত্রেও এসেছে যুগান্তর। চিকিৎসাবিজ্ঞান ছাড়াও ইঞ্জিনিয়ারিং কলাকৌশল, মুদ্রণযন্ত্রের প্রসার প্রভৃতিও বিজ্ঞানের উল্লেখযোগ্য দান। এছাড়াও দেশে দেশে কত কল-কারখানা, কত অজস্র যন্ত্রপাতি, পণ্যদ্রব্য। এদের বাদ দিলে প্রত্যহের জীবনযাত্রা অচল। (ঘ) দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞানের অকল্যাণকর প্রভাবের দিক : দৈনন্দিন জীবনে বিজ্ঞানের প্রভাব শুধু যে মানুষের কল্যাণই করেছে তাই নয়; অনেকক্ষেত্রে চরম অকল্যাণও ডেকে এনেছে। অত্যধিক যন্ত্রনির্ভরতা মানুষকে করে তুলেছে শ্রমবিমুখ, গতানুগতিক, শারীরিক পরিশ্রমের তুলনায় সে মানসিক পরিশ্রম করছে অনেক বেশি। ফলে তার মানসিক ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে, কৃত্রিমতা গ্রাস করছে মানুষের আনন্দময় জীবনকে। মানুষে-মানুষে, মানুষে-প্রকৃতিতে বিভেদ বাড়ছে। বিজ্ঞান-শক্তির ওপর নির্ভর করতে গিয়ে মানুষ হয়ে উঠছে যান্ত্রিক। কম্পিউটারের প্রচলন হাজার হাজার মানুষের মুখের অন্ন কেড়ে নিচ্ছে। মানুষ হয়ে পড়ছে যন্ত্রের অধীন। বিজ্ঞান-সভ্যতার এই আগ্রাসী প্রভাব থেকে মুক্ত হতে না পারলে অদূর-ভবিষ্যতে মানুষের সুখ-শান্তির আশা অতি ক্ষীণ। • উপসংহার : অবশ্য বিজ্ঞানের অশুভ ফলগুলির জন্য দায়ী আজকের সমাজ-ব্যবস্থা। অর্থনৈতিক বৈষম্যহীন ও শোষণমুক্ত সমাজে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিদ্যার যথাযথ প্রয়োগ সম্ভব। মুষ্টিমেয় ব্যবসায়ী ও শিল্পপতির লোভ ও শোষণের গ্রাস থেকে বিজ্ঞানকে মুক্ত করতে পারলেই সাধারণ মানুষের জীবনে বিজ্ঞান হয়ে উঠবে আশীর্বাদ।
-----------------------------------------------------------

class 11 prabandha suggestion 2025 pdf

বিজ্ঞান আশীর্বাদ না অভিশাপ 

[ রচনা সংকেত : ভূমিকা - বিজ্ঞানের অভিশাপের দিক - হিরোসিমা নাগাশাকির ভয়াবহ মারণযজ্ঞ ও সাম্প্রতিক পারমাণবিক অস্ত্রসম্ভার - মহাকাশ বিজয় - যন্ত্রসভ্যতার বিপদ - উপসংহার।]

ভূমিকা :
বিজ্ঞানের সঙ্গে মানবজীবন অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। বিজ্ঞানের কল্যাণ-শক্তির বৈভবে আজ মানবজীবন সম্পূর্ণ। যানবাহন, যোগাযোগ, প্রতিনিয়ত ব্যবহার্য জিনিসপত্র, আমোদ-প্রমোদের উপকরণ-সর্বত্রই বিজ্ঞানের অমোঘ প্রভাব। বিজ্ঞান দূরকে নিকট করেছে। নিত্যনতুন অজানা রহস্যের সমাধান করে মানুষের জ্ঞানের ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করেছে। কিন্তু বিজ্ঞানকে রাষ্ট্রশক্তি গ্রাস করায় দেখা দিয়েছে বিজ্ঞানের অপপ্রয়োগ। মারণযজ্ঞে মেতে উঠেছে সমাজতান্ত্রিক ও ধনতান্ত্রিক দেশগুলি। এ যেন সুন্দরের সৃষ্টিলীলায় রুদ্রের প্রলয়-মাতন। বিশ্বের শান্তিকামী মানুষের আজ তাই বিপন্ন জিজ্ঞাসা-বিজ্ঞান আশীর্বাদ না অভিশাপ ?
(ক) বিজ্ঞানের অভিশাপের দিক :
আশীর্বাদক বিজ্ঞান ছাড়াও সাম্প্রতিক বিজ্ঞানের একটি বড় দিক হল পরমাণু-বিজ্ঞান। মানুষ যেদিন থেকে পরমাণু ভাঙার পদ্ধতি আবিষ্কার করল সেদিন থেকেই হল অসীম ক্ষমতার অধীশ্বর। তার শক্তি যেমন মানুষের কল্যাণের কাজেও ব্যবহার করা যায়, ধ্বংসের শক্তিও তার তেমনই। পরমাণু বোমা ও ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির জন্য বিশ্বের দেশগুলির মধ্যে যে প্রতিযোগিতা দেখা দিয়েছে, তাতে ধ্বংসের দিকটিও প্রকট। যুদ্ধক্ষেত্রে আজ অবধি যতরকম বিস্ফোরণ সংঘটিত হয়েছে সেইসবের যোগফলও একটি পরমাণু বোমার বিস্ফোরণ শক্তির তুলনায় নগণ্য। একটি পরমাণু বোমার বিস্ফোরণ কয়েক কোটি মানুষের প্রাণ সংহার করতে পারে। 
(খ) হিরোসিমা নাগাশাকির ভয়াবহ মারণযজ্ঞ ও সাম্প্রতিক পারমাণবিক অস্ত্রসম্ভার :
সর্বপ্রথম পরমাণু বিস্ফোরণ ঘটানো হয় ১৯৪৫ খ্রীষ্টাব্দের ৬ই আগস্ট জাপানের একটি শহর হিরোসিমার ওপর। এর তিন দিন পর ৯ই আগস্ট ঠিক একই ঘটনা ঘটে নাগাশাকিতে। হিরোসিমা নাগাশাকিতে হতাহতের সংখ্যা ছিল যথাক্রমে ৭৮ হাজার ও ২৭ হাজার এবং ৪৮ হাজার ও ৪১ হাজার। হিরোসিমা নাগাশাকির বিধ্বংসী পরমাণু বোমার শক্তির পরিমাপক ছিল কিলোটন। এখন তাদের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী মারণাস্ত্র তৈরি হয়েছে। এখন ঐ সব মারণাস্ত্রের শক্তিকে মেগাটনের মাধ্যমে পরিমাপ করা হয়। ১ মেগাটন হল ১০ লক্ষ টন বিস্ফোরক T. N. T.-র সমান। বর্তমানে ৫০ এমনকি ১০০ মেগাটন শক্তিসম্পন্ন পারমাণবিক অস্ত্রও তৈরি হয়েছে। এগুলি হিরোসিমার বোমার চেয়ে কয়েক হাজার গুণ শক্তিশালী। যে-কোনো দেশের বায়ুমণ্ডলে এই মিসাইল ফাটালে মুহূর্তে সেই দেশ শ্মশানে পরিণত হবে।
(গ)  মহাকাশ বিজয় :
বিজ্ঞানের আর একটি উল্লেখযোগ্য দিক হল মহাকাশ বিজয়ের দিক। পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণকে অতিক্রম করে মানুষ চাঁদে পাড়ি দিয়েছে। বিভিন্ন গ্রহে রকেট পাঠিয়েছে। এতে অজানাকে জানার, অচেনাকে চেনার কৃতিত্ব থাকলেও এই অভিযানের জন্য বরাদ্দ অর্থের কথাও চিন্তা করার প্রয়োজন আছে। বিশেষত, ভারতের মতো দেশে।
(ঘ) যন্ত্রসভ্যতার বিপদ :
যন্ত্রসভ্যতা ক্রমে মানুষকে যান্ত্রিক কৃত্রিম করে তুলছে। অবিশ্বাস, হিংসা, দ্বেষ, পরশ্রীকাতরতা মানব মনের সুকুমার প্রবৃত্তিগুলিকে ধ্বংস করে ফেলছে। এই বিকৃতি থেকে উদ্ধারের পথ কোথায়? এজন্যই অনেকে যন্ত্রকে বিজ্ঞানের অভিশাপ বলেছেন।
উপসংহার :
কিন্তু বিজ্ঞানের বিকৃতি সাধনের জন্য দায়ী কি বিজ্ঞান না মানুষের লোভ ? এই লোভ, এই বিকৃতি থেকে নিস্তার পেতে হলে প্রেম, ভালোবাসা, সৌন্দর্যের মধ্য দিয়ে মানুষকে ভালোবাসতে হবে। বিজ্ঞানের সৎ আর শিল্পচেতনার সমন্বয় ঘটাতে হবে, মিলন ঘটাতে হবে শক্তি ও শ্রীর। পারমাণবিক অস্ত্র নয়। শক্তিকে ব্যবহার করতে হবে গঠনমূলক কাজে। তবেই অনুভূত হবে বিজ্ঞানের আশীর্বাদক রূপ।
------------------------------------------------------------

class11 rachana suggestion 2025 pdf | class 11 rachana suggestion 2025

পরিবেশ দূষণ ও তার প্রতিকার

[ রচনা সংকেত : ভূমিকা - পরিবেশ দূষণ কী ? - বায়ু, জল, মাটি দূষণ - পরিবেশে বৃক্ষরাজি ও গ্রাম- উপসংহার (প্রতিকার)।]

ভূমিকা :
ঊর্ধ্বাকাশে বায়ুমন্ডল, নিম্নে বনাঞ্চল, নদ নদী, সমুদ্র, মাটি, উদ্ভিদ, খনিজ সম্পদ, শহরের জীবন, গ্রামের জীবন, সবুজ মাঠ ও সারিবদ্ধ বৃক্ষরাজি-এই সব কিছু নিয়েই আমাদের পরিবেশ রচিত। মানব জীবনে পরিবেশের প্রভাব অপরিসীম। পরিবেশের প্রভাবে জীবজগৎ সুখী ও সমৃদ্ধ হয়। প্রকৃতির অনুকূল পরিবেশেই একদিন জীবনের সূচনা হয়েছিল। তখন বায়ুমন্ডলে ছিল অফুরন্ত অক্সিজেন, খাদ্যে ও জলে ছিল সতেজ বিশুদ্ধতা ও পুষ্টি। এর ফলে পৃথিবীতে জীবনের দ্রুত বিকাশ সম্ভব হয়েছিল। সেদিন মানুষের অন্ন, আলো, মুক্ত বায়ুর অভাব ঘটেনি, অভাব ঘটেনি বল, স্বাস্থ্য, আনন্দোজ্জ্বল পরমায়ুর। 
(ক) পরিবেশ দূষণ কী ?
যদি কোনো কারণে বল, স্বাস্থ্য, আনন্দোজ্জ্বল পরমায়ু লাভের উপযোগী পরিবেশ দূষিত হয়, পরিবেশে যদি কোনো পদার্থের অনভিপ্রেত অনুপ্রবেশ ঘটে এবং তা পরিবেশ দূষণ কি জীবের জীবনরক্ষার অনুপযুক্ত বা অযোগ্য হয়, তবে তাকেই বলে পরিবেশ দূষণ। দূষিত পরিবেশ জীবনের সুস্থ বিকাশের অন্যতম প্রতিবন্ধক। সভ্যতার ক্রমোন্নতির সঙ্গে সৃষ্টি হল নগর ও জনপদ এবং এই প্রয়োজনে পরশুরামের মতো কঠোর কুঠার হাতে মানুষ বন কেটে বসত গড়ল। শুরু হল পরিবেশ দূষণ। এই দূষণ তীব্রতর হয়ে উঠতে লাগল শিল্পবিপ্লবের সূচনা থেকে।
(খ) বায়ু দূষণ : 
 জীবজগতের প্রাণধারণের জন্য প্রয়োজন নির্মল বায়ুর। এই নির্মল বায়ুতে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ অক্সিজেন থাকে। বায়ু দূষিত হলে অক্সিজেনের পরিমাণ হ্রাস পাবে এবং তার সঙ্গে দূষিত গ্যাসও দেহে প্রবেশ করবে। আজ বড় বড় শহরে কলকারখানা থেকে সারাদিন এ ধরনের বিষাক্ত গ্যাস বের হচ্ছে এবং সেই সঙ্গে অসংখ্য মোটর গাড়ির বায়ু দূষণ কার্বন মনোক্সাইড নাইট্রেট ও হাইড্রো-কার্বন নিরন্তর পৃথিবীর আবহাওয়ামন্ডল দূষিত করছে। বিমান, উপগ্রহ, রকেট নিঃসৃত বিষাক্ত গ্যাস ও পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরণ বায়ুমণ্ডলের ওজোনের পরিমাণ কমিয়ে দিয়ে আমাদের সর্বাধিক ধ্বংস ডেকে আনছে।
(গ) জল দূষণ :
জলের আর-এক নাম জীবন। কারখানায় ব্যবহৃত দূষিত জল, বর্জনীয় পদার্থ শহরের পয়ঃপ্রণালী, নর্দমানিঃসৃত জল, পচা গলিত শবদেহ নদীর জলধারার সঙ্গে মিশে জলকে দূষিত করছে। ভারতের পুণ্যতোয়া গঙ্গা আজ ঘৃণ্যতোয়া নামে অভিহিত হতে চলেছে।
(ঘ) মাটি দূষণ :
পরিবেশের অন্যতম উপাদান মাটি উদ্ভিদজগৎকে প্রত্যক্ষভাবে এবং প্রাণিজগৎকে পরোক্ষভাবে রক্ষা করে। কিন্তু কারখানার বর্জিত পদার্থ ও অত্যধিক রাসায়নিক সার প্রয়োগ করে মৃত্তিকার স্বভাবিকত্ব নষ্ট করা হচ্ছে। মাটি তার স্বাভাবিক উৎপাদিকা শক্তি হারিয়ে ফেলছে। এছাড়া বনজ সম্পদ যথেষ্ট ধ্বংস করার ফলে মৃত্তিকার দ্রুত ক্ষয় হচ্ছে।
(ঙ) পরিবেশে বৃক্ষরাজি ও গ্রাম :
শহরের গাছগাছালি দূষিত বায়ু থেকে কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্রহণ করে খানিকটা নির্মলতা এনে দিত। পল্লবঘন বৃক্ষরাজি যেমন পথের শোভা বর্ধন করত তেমনি জীবজগতের উপকার করত কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্রহণ ও অক্সিজেন বর্জন করে। কিন্তু ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপে সেই বৃক্ষরাজির শোভা একেবারেই কমে আসছে। ফলে মানুষের বাসভূমির পরিমণ্ডল দূষিত হচ্ছে।
 এই দূষণের হাত থেকে ছায়াসুনিবিড় গ্রামাঞ্চলও বাদ যায়নি। মৃত্তিকা দূষণ তো গ্রামের বুকেই ঘটছে। চাষের জন্য আর জ্বালানির প্রয়োজনে গ্রামে বৃক্ষরাজির অস্তিত্বই আজ বিপন্ন। তারপর আছে গ্রামে স্থানে-অস্থানে মলমূত্র ত্যাগ, শ্মশান-ভাগাড়। গ্রামের বুকে অধুনা-প্রতিষ্ঠিত কলকারখানায় দূষিত জল ও বর্জিত পদার্থের স্তূপ, অসংস্কৃত পুকুর-ডোবার নোংরা পচা জল গ্রামকেও ধ্বংসের পথে ঠেলে দিচ্ছে।
উপসংহার :
পরিবেশ দূষণ আজ এই অবস্থায় পৌঁছেছে বলেই রাষ্ট্রপুঞ্জ প্রতি বৎসর ৫ই জুন দিনটিকে বিশ্বপরিবেশ দিবসরূপে চিহ্নিত করেছে। বিশ্বের সব দেশ আজ পরিবেশকে দূষণমুক্ত করার চিন্তায় অস্থির। নানা দেশে নানাভাবে প্রতিকারের ব্যবস্থাও গৃহীত হচ্ছে। এখন যেখানে সেখানে শিল্পনগরী স্থাপনের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। বনভূমি সংরক্ষণের উপযুক্ত ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। নদীর জলকে দূষণমুক্ত করার প্রক্রিয়া গৃহীত হচ্ছে। কিন্তু পরিবেশকে দূষণমুক্ত করতে হলে প্রয়োজন মানুষের শুভবুদ্ধির উদয় ও সৌন্দর্যচেতনার উন্মেষ।

* যদি তুমি বুদ্ধি খাঁটিয়ে লিখতে পাবো। তাহলে এই প্রবন্ধ রচনাকে অনুসরণ করে লেখা যাবে -* বিশ্ব পরিবেশ দিবস ও আমাদের দায়িত্ব / পরিবেশ দূষণ ও সমাজজীবন / পরিবেশ দূষণ ও জনস্বাস্থ্য।
-------------------------------------------------------

class 11 semester 2 bengali suggestion 2025 | Class 11 bengali suggestion 2025


তোমার একটি ভ্রমণ অভিজ্ঞতা

[প্রবন্ধ রচনা সংকেত : ভূমিকা - দার্জিলিং স্টেশনে অবতরণ - পর্বত চূড়ায় সূর্যোদয় - পর্বতশৃঙ্গের বিচিত্র শোভা - মেঘাচ্ছন্ন দার্জিলিং ঝর্নার সৌন্দর্য-স্বপ্নরাজ্য দার্জিলিং।] 

ভূমিকা :
কাজী নজরুল ইসলাম বলেছেন -"থাকব না কো বদ্ধ ঘরে, দেখব এবার জগৎটাকে "অর্থাৎ মানুষ চিরকাল বদ্ধ ঘরে থাকতে চাই না। মানুষ জগৎটাকে চিনতে চাই। আর এই জগৎকে চিনতে হলে ভ্রমনে বের হওয়া খুব জরুরী। কেননা পাখির মতো গৃহবদ্ধ মানুষও ছটফট করে ঘরের বাইরে পা রাখার জন্য। তাই মন পাখির মতো বেরিয়ে পড়ে নিরুদ্দেশ।
(ক) দার্জিলিং স্টেশনে অবতরণ :
বাড়ি থেকে বের হয়ে দীর্ঘ ভ্রমণপথে কেবলমাত্র চারটি অক্ষর মনের মধ্যে কতবার উচ্চারণ করেছি 'দার্জিলিং-দার্জিলিং-দার্জিলিং।' দু'দিন দু'রাত্রি ট্রেনযাত্রার পর দার্জিলিং স্টেশনে গন্তব্যস্থলে পৌছলাম এবং পরের দিন আমার সেই বহুদিনের আকাঙ্ক্ষিত দর্শনীয় স্থানে পা দিয়ে আমি পুলকিত, আনন্দিত ও শিহরিত হলাম। যে দার্জিলিং তার নয়নাভিরাম নিসর্গ সৌন্দর্যের টানে পৃথিবীর সর্বপ্রান্তের মানুষকে আকর্ষণ করে, সেই দার্জিলিং-এ পৌছে মনে হল, 'আজ আমি ধন্য।'
(খ) পর্বত-চূড়ায় সূর্যোদয় :
ঘুমজড়ানো চোখে যেদিকে তাকাই সেদিকেই চোখ পড়ে কেবল পাহাড়, পাহাড়ের পর পাহাড়। চারিদিকে যেন পাহাড়ের ঢেউ খেলে গিয়েছে। দূরে হিমালয়ের সুউচ্চ চূড়াগুলি স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। দূরস্থিত এই পর্বত-চূড়াগুলি চিরকালই বুঝি ঘন তুষারে আবৃত থাকে। এই তুষাররাশির উপর যখন নবোদিত সূর্যের কিরণ এসে পড়ল, তখন মনে হল, শৃঙ্গগুলির মাথায় কেউ যেন সিঁদুর লেপে দিয়েছে।
(গ) পর্বতশৃঙ্গের বিচিত্র শোভা :
যতই বেলা বাড়তে লাগল, ততই বর্ণের পরিবর্তন শুরু হল। গাঢ় লোহিত-বর্ণ ফিকে হয়ে ক্রমে পীত বর্ণে পরিণত হল। মনে হল, হিমালয়ের শৃঙ্গে শৃঙ্গে কে যেন অসংখ্য সোনার মুকুট পরিয়ে দিয়ে গিয়েছে। আরও বেলা বাড়লে শৃঙ্গগুলি রজতবর্ণ ধারণ করল। মনে হল, কেউ বুঝি শৃঙ্গগুলিকে রূপার পাত দিয়ে মুড়ে দিয়েছে।
(ঘ) মেঘাচ্ছন্ন দার্জিলিং :
দার্জিলিং-এ এসে আমার যেন কেবলই মনে হতে লাগল, আমি যেন কোন্ এক মেঘের রাজ্যে পথ ভুলে চলে এসেছি। মাথার অনেক উপরেই মেঘ দেখেছি এতকাল; কিন্তু এখানে এসে দেখলাম, পায়ের তলায় অনেক নিচে পাহাড়ের গায়েও স্তরে স্তরে মেঘ জমে রয়েছে। সারাদিন মেঘগুলি পাহাড়ের চারিদিকে খেলা করে বেড়ায়; মুহূর্তের জন্যও তাদের বিশ্রাম নেই।
(ঙ) ঝরনার সৌন্দর্য :
বাংলাদেশের প্রত্যন্ত পল্লীতে যখন দারুণ গ্রীষ্মে অতিষ্ঠ হয়ে উঠছে মানুষ, তখন আমি হিমালয়ের উপরকার এই শহরটিতে শীতে ঠক্ ঠক্ করে কাঁপছি। বড় সাধের জিনিস - ঝরনা, 'পাগলা-ঝোরা' ঝরনাটিও দেখলাম। ঝরনাটির জল পাহাড়ের গা বেয়ে ঝর-ঝর্ শব্দে দিবারাত্র ঝরে পড়ছে। সে যেন একই সুরে দিবারাত্র গান গাইছে। সে গানের শুরু নেই, শেষ নেই । 
(চ) স্বপ্নরাজ্য দার্জিলিং :
পাহাড়-ঘেরা, মেঘাবৃত বিচিত্র বর্ণের পুষ্পশোভিত এই শৈলশিখর দার্জিলিং আমার কাছে যেন এক স্বপ্নরাজ্য বলে মনে হল। মনে হল এখানেই যেন অনন্তকাল অবস্থান করি। দু'একদিনের মধ্যেই আবার সেই হুগলি জেলার এক অজ পল্লীগ্রামে পা দিতে হবে ভেবে বেদনায় মনটা টন্‌ টন্‌ করে উঠল। সুন্দর স্বপ্নকে কে হারাতে চায় ? মধুর স্বপ্নভঙ্গের বেদনায় কার হৃদয় না ব্যথিত হয়? দার্জিলিং আমার সেই সুন্দর ও মধুর স্বপ্নলোক !
-------------------------------------------------------

class 11 semester 2 bengali suggestion 2025 | bengali suggestion class 11 semester 2

 রক্তদান জীবন দান

[প্রবন্ধ রচনা সংকেত : ভূমিকা - মানবজীবনে রক্তের প্রয়োজনীয়তা - রক্ত সঞ্চালনের নিয়ম ও রক্তের বিভিন্ন গ্রুপ - রক্ত সংরক্ষণ - রক্তদান - উপসংহার]

ভূমিকা :
মানুষের শ্রেষ্ঠ ধর্ম হিসাবে দানের স্বীকৃতিই সর্বজনবিদিত। মানব সভ্যতার ইতিহাসে তাই দাতাদের নাম অমর হয়ে আছে যাঁরা অর্থ, অন্ন, বস্ত্র, আশ্রয়, বিদ্যা, পরিধেয় বস্ত্র, এমনকি নিজ জীবন অপরের জন্য দান করেছেন। বর্তমান যুগে রক্তদান মানুষের কাছে বড় হয়ে দেখা দিয়েছে। এই রক্তদান প্রাণদানের চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। অপরের জীবনের জন্য নিজের রক্তদান নিঃসন্দেহে শ্রেষ্ঠ দান।
(ক) মানবজীবনে রক্তের প্রয়োজনীয়তা :
রক্ত মানব জীবনের অপরিহার্য উপাদান। এক কথায় রক্তকেই জীবন বলা যেতে পারে। দীর্ঘকাল রোগ ভোগের ফলে মানুষের শরীরে রক্তাল্পতা দেখা যেতে পারে, আবার দুর্ঘটনার ফলে অধিক রক্তক্ষরণের জন্যও শরীরে রক্তের প্রয়োজনীয়তা দেখা যায়। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের প্রভাবে চিকিৎসকরা তখন অন্যের রক্ত সেই রোগীর শরীরে সঞ্চালনের ব্যবস্থা করে থাকেন। দেহে রক্তের চাহিদা পুনরায় পূরণ হওয়ায় রোগী নবজন্ম লাভ করেন, অপমৃত্যুর হাত থেকে রেহাই পান।
(খ) রক্ত সঞ্চালনের নিয়ম ও রক্তের বিভিন্ন গ্রুপ :
মানুষের শরীরের প্রয়োজনে মানবদেহের রক্তই সঞ্চালিত করা হয়ে থাকে। কিন্তু এই রক্ত সঞ্চালনের কতকগুলি নিয়ম আছে। মানবদেহের রক্তের মূলত চারটি গ্রুপ-A, B, AB এবং ০। এছাড়াও Rh. negative গ্রুপের রক্তও দেখা যায়। প্রথমত অসুস্থ মানুষের রক্তের গ্রুপের সঙ্গে তার শরীরে যে রক্ত দেওয়া হবে তার গ্রুপের মিল হতে হবে। গ্রুপের অমিল হলে রোগীর ঘটবে তৎক্ষণাৎ মৃত্যু। তবে গ্রুপের রক্ত অন্যান্য গ্রুপের রক্তের সঙ্গে মিশলেও কোনো ক্ষতি হয় না।
(গ) রক্ত সংরক্ষণ :
এক দেহের রক্ত অন্য দেহে সঞ্চালিত করা, চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে এক যুগান্তরের সৃষ্টি করেছে। কিন্তু এর জন্য রক্ত সংগ্রহও সংরক্ষণ এক বিরাট সমস্যা। অন্যের প্রাণ বাঁচানোর জন্য রক্ত অনেকেই দিতে পারেন। কিন্তু সমস্যা হল বাতাসের সংস্পর্শে এলেই রক্ত জমাট বেঁধে যেতে পারে। ১৯১৪ সালের বৈজ্ঞানিক Honstain রক্ত সংরক্ষণের এমন পদ্ধতি আবিষ্কার করেন, যাতে বোতলে সংরক্ষিত রক্ত আর জমাট বাঁধতে পারে না। সেই রক্তের অবিকৃত থাকা নির্ভর করে তাপমাত্রা ও অন্যান্য পারিপার্শ্বিকতার ওপর।
(ঘ) রক্তদান :
পীড়িত মানুষের জন্য রক্তের চাহিদা খুবই বেশি, কিন্তু সে তুলনায় রক্তদাতার খুবই অভাব। অবশ্য আজকাল অনেক সভা, সংগঠন, স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা রক্তদানের কর্মসূচী নিচ্ছেন। সাধারণ মানুষের মধ্যে রক্তদানের একটি প্রবল স্পৃহা এজন্য দেখা দিচ্ছে। কিন্তু অনেক সময় সংরক্ষণ ব্যবস্থার অপ্রতুলতার জন্য দাতা থাকা সত্ত্বেও রক্ত নেওয়া সম্ভব হয়ে ওঠে না। কিছু দরিদ্র শ্রেণীর মানুষ অর্থের বিনিময়ে বিভিন্ন হাসপাতালগুলিতে নিয়মিত রক্ত দান করে থাকে। রক্তদানের প্রবণতা জনসাধারণের মধ্যে বেড়ে যাওয়ায় বিভিন্ন জেলার হাসপাতালগুলিতেও Blood Bank গড়ে উঠেছে।
উপসংহার :
যাদের শরীরে রক্ত বেশি, রক্ত দানের ফলে তাদের শারীরিক সুস্থতা বজায় থাকে। কিছু কিছু মানুষের মনের ধারণা রক্ত দিলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। কিন্তু এই ভ্রান্ত ধারণা ব্যাপক প্রচারের মাধ্যমে দূর করা প্রয়োজন। রক্ত দানের মধ্য দিয়েই সম্পন্ন হবে মানবসেবা, ঈশ্বর সেবা। হিন্দুর রক্ত মুসলমানের শরীরে, মুসলমানের রক্ত হিন্দুর, হিন্দুর রক্ত খ্রীষ্টানের-এভাবেই গড়ে উঠবে মানব প্রেমবন্ধন। প্রেমপ্রীতির মন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে মৃত্যুযন্ত্রণাকাতর মানুষের পাশে গভীর মমত্ববোধ নিয়ে দাঁড়াতে হবে। মনে রাখতে হবে-“জীবে প্রেম করে যেইজন, সেইজন সেবিছে ঈশ্বর।”
----------------------------------------
উপসংহার : উপরের সমস্ত প্রবন্ধ রচনাগুলি উওর একটি পর্বে বলে দেওয়া সম্ভব নয়, তাই দ্বিতীয় পর্বে বাকি প্রবন্ধ রচনা গুলির উত্তর বলে দিবো। উপরের Menu Option এ ক্লিক করে দেখতে পারো। আমাদের এই পরিশ্রম আপনাদের কাজে লাগলে অবশ্যই Comment করে জানাতে ভুলবেন না।
আরো পড়ুন - এখানে মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রবন্ধ রচনা আজে। এগুলিও তোমাদের কাজে লাগবে। দেখতে হলে - Click Here

একাদশ শ্রেণীর প্রবন্ধ রচনা সাজেশন 2025 || Class 11 SEMESTER 2 Rachana SUGGESTION


আরো পড়ুন Link
1. ভাবসম্মিলন কবিতার বিষয়বস্তু          Click Here
2. ভাবসম্মিলন - কবিতার বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর          Click Here
4. ছুটি - গল্পের বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর             Click Here
5. একাদশ শ্রেণির নতুন বাংলা প্রশ্নপত্র           Click Here

• আমাদের সঙ্গে যুক্ত হতে চাইলে Follow করো -
SOCIAL MEDIA FOLLOW
Whatsapp Group              Click Here
Whatsapp Channel             Click Here
Telegram             Click Here

                            Thank You !

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

WB Semester Ads-2

WB Semester Ads-3