ভাবসম্মিলন - কবিতার বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর !
• ভূমিকা :
Class 11 2nd Semester বাংলা পরীক্ষার জন্য নতুন সিলেবাস অনুসারে তিনটি কবিতা পড়তে হবে - বিদ্যাপতির লেখা ভাব সম্মিলন, লালন শাহের লেখা লালন শাহ্ ফকিরের গান, জয় গোস্বামীর লেখা নুন কবিতা। এই তিনটি কবিতা থেকে 5 নম্বরের দুটি প্রশ্ন পরীক্ষায় আসবে। তারমধ্যে যে কোনো একটি প্রশ্নের উত্তর করতে হবে । এই 5 নম্বরের বড়ো প্রশ্নটি ২+৩ অথবা ৩+২ আকারে থাকতে পারে। আমি আজকের এই লেখাতে Class 11 Semester 2 বাংলা পরীক্ষার জন্য বিদ্যাপতির লেখা 'ভাব সম্মিলন' কবিতা থেকে যে প্রশ্নগুলি পরীক্ষায় বারবার আসে, সেই প্রশ্নগুলির উত্তর সহ বলে দিবো। চলো শুরু করি -
Class 11 Bhabsammilan Question Answer
• নীচের প্রতিটি প্রশ্নের মান - 2
1. "কি কহব রে সখি আনন্দ ওর।” - বক্তা কে ? এখানে 'ওর' শব্দের অর্থ কী ?
উত্তর : মিথিলার কবি বিদ্যাপতির লেখা 'ভাব সম্মিলন' কবিতায় বক্তা হলেন স্বয়ং শ্রীরাধা। এখানে 'ওর' শব্দের অর্থ হল সীমা।
2."শীতের ওড়নী পিয়া গীরিষির বা। বরিষার ছত্র পিয়া দরিয়ার না।"- বক্তা কে কার সম্পর্কে কাকে একথা বলেছেন ? মন্তব্যটির ব্যাখ্যা করো ?
উত্তর : মিথিলার কবি বিদ্যাপতির লেখা 'ভাব সম্মিলন' কবিতায় বক্তা হলেন স্বয়ং শ্রীরাধা। রাধা কৃষ্ণের সম্পর্কে একথা তার সখীকে বলেছেন।
রাধা বলেছেন রাধার কাছে কৃষ্ণ হল শীতকালের ওড়না বা চাদর , গ্রীষ্মকালের বাতাস, বর্ষাকালের ছাতা এবং নৌকার মাঝির মতো।
3. "চিরদিনে মাধব মন্দিরে মোর।"- কে কাকে একথা বলেছে ? চরণটি ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : মিথিলার কবি বিদ্যাপতির লেখা 'ভাব সম্মিলন' কবিতায় একথা রাধা তার সখীকে বলেছে। বিরহ পর্যায়ে দেখা যায় রাধাকে কৃষ্ণ বৃন্দাবনে রেখে মথুরাই চলে যায়। ফলে বিচ্ছেদ-যন্ত্রণার পরে রাধা নিজের মনের মধ্যে কৃষ্ণের সঙ্গে মিলিত হন। রাধার মনে হয় কৃষ্ণের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক চিরকালের। রাধার এই অনুভূতিই প্রকাশিত হয়েছে এখানে।
4. "পাপ সুধাকর যত দুখ দেল।"- বক্তা কীভাবে এই দুঃখ পেয়েছিলেন ?
উত্তর : মিথিলার কবি বিদ্যাপতির লেখা 'ভাব সম্মিলন' কবিতা অনুসারে 'মাথুর' পর্যায়ে দেখা যায় কৃষ্ণ বিচ্ছেদের যন্ত্রণায় কাতর হয়ে রাধা চাঁদের আলোর মধ্যে কৃষ্ণের মুখ দেখতে চাই, কিন্তু কৃষ্ণের সন্ধান পাননি। ফলে চাঁদের আলো দেখে রাধা শুধু কষ্টই পেয়েছে। তারই কথা এখানে বলা আছে।
5. "আঁচর ভরিয়া যদি মহানিধি পাই।"- কে কি পেলে কি করবেন ? মন্তব্যটির আলোচনা করো।
উত্তর : মিথিলার কবি বিদ্যাপতির লেখা 'ভাব সম্মিলন' কবিতা রাধা মহামূল্যবান রত্ন পেলেও কৃষ্ণকে ছাড়বে না।
বিদ্যাপতির ভাবসম্মিলনের পদে রাধা বিরহের পরে ভাবময় জগতে কৃষ্ণের সঙ্গে পুনর্মিলিত হয়েছেন এবং তাঁর মধ্যে অপরিমেয় উচ্ছ্বাস সৃষ্টি হয়েছে। এই পরিপ্রেক্ষিতেই তিনি বলেছেন যে, কোনো অবস্থাতেই এমনকি মহামূল্যবান রত্নসামগ্রীর বিনিময়েও তিনি তাঁর প্রিয়তম কৃয়কে আর দূরদেশে পাঠাবেন না।
-------------------------------------------------------
Class 11 Bhabsammilan Kobita Question Answer
• নীচের প্রতিটি প্রশ্নের মান - 3
1. "কি কহব রে সখি আনন্দ ওর।"- কে কাকে একথা বলেছে ? বক্তার আনন্দের কারণ নিজের ভাষায় লেখো।
উত্তর : মিথিলার কবি বিদ্যাপতির লেখা 'ভাব সম্মিলন' কবিতায় রাধা একথা তার সখীকে বলেছে।
রাধার আনন্দের কারণ : আমরা জানি 'বিরহ' পর্যায়ে পদে রাধা কৃষ্ণ-বিচ্ছেদের যন্ত্রণা খুব কাতর হয়েছিল। কিন্তু ভাবসম্মিলনের পদে দেখা যায় রাধা বিচ্ছেদ-যন্ত্রণাকে অতিক্রম করে রাধা ভাবময় জগতে তাঁর মনের মধ্যেই কৃষ্ণকে উপলব্ধি করেছেন। প্রিয় কৃষ্ণকে দেখে রাধার সমস্ত কষ্ট-দুঃখ দূর হয়েছে এবং বলেছেন, যদি কেউ তাঁকে মহামূল্যবান রত্ন দিলেও কৃষ্ণকে দূরদেশে পাঠাবেন না। কৃষ্ণ-বিচ্ছেদের যন্ত্রণা থেকে রাধা চিরকালের জন্য সীমাহীন আনন্দের কথা এখানে প্রকাশিত হয়েছে।
2. "তব হাম পিয়া দূর দেশে না পাঠাই।" - কে কাকে কেন দূরদেশে পাঠাতে চাইনি আলোচনা করো ?
উত্তর : মিথিলার কবি বিদ্যাপতির লেখা 'ভাব সম্মিলন' কবিতা থেকে উক্ত প্রশ্নটি নেওয়া হয়েছে। এখানে রাধা তার প্রিয় কৃষ্ণকে দূরদেশে পাঠাতে চাইনি।
কৃষ্ণকে দূরদেশে পাঠাতে চাইনি তার কারণ : আমরা দেখেছি বিরহ পর্যায়ে পদে কৃষ্ণ বিচ্ছেদের পর রাধার তীব্র যন্ত্রণা হলেও ভাবসম্মিলনের পদে রাধা কৃষ্ণকে চিরকালের জন্য কাছে পেয়েছেন। তাই রাধার আনন্দের শেষ নেই ।
প্রিয় শ্রীকৃষ্ণের মুখ দেখে রাধা যে সুখ লাভ করেছেন, তা আর কোনো দিন পারেনি। তাই যদি কেউ রাধাকে মহামূল্যবান রত্ন দিয়ে কৃষ্ণকে দূর দেশে পাঠাতে বলে তবে রাধা প্রিয় কৃষ্ণকে দূরদেশে পাঠাবে না।
3. "শীতের ওড়নী পিয়া গীরিষির বা। বরিষার ছত্র পিয়া দরিয়ার না।"- বক্তা কে কার সম্পর্কে একথা বলেছেন ? এখানে রাধার কোন মনোভাবের প্রকাশ পেয়েছে তা আলোচনা করো।
উত্তর : মিথিলার কবি বিদ্যাপতির লেখা 'ভাব সম্মিলন' কবিতা থেকে উক্ত প্রশ্নটি নেওয়া হয়েছে। এখানে বক্তা হলেন রাধা। রাধা কৃষ্ণের সম্পর্কে একথা সখীকে বলেছে।
রাধার মনোভাব : 'বিরহ' পর্যায়ে পদগুলিতে রাধার দুঃখ-যন্ত্রনার কথা ফুটে উঠলেও ভাবসম্মিলন'র পদে রাধা আনন্দের কথা ফুটে উঠেছে। কারণ আমাদের পাঠ্য ভাবসম্মিলন' কবিতার শুরুতেই দেখি রাধার আনন্দের শেষ না। রাধা কৃষ্ণকে চিরকালের জন্য কাছে পেয়েছে। রাধা তার সখীকে বলেছে কৃষ্ণই একমাত্র তার অবলম্বন। কেননা কৃষ্ণ হল রাধার শীতকালের ওড়না বা চাদর, গ্রীষ্মকালের বাতাস, বর্ষাকালের ছাতা এবং নৌকার মাঝির মতো।
4. "পিয়া-মুখ-দরশনে তত সুখ ভেল।”- বক্তার কোন মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে আলোচনা করো ?
উত্তর : মিথিলার কবি বিদ্যাপতির লেখা 'ভাব সম্মিলন' কবিতা থেকে উক্ত প্রশ্নটি নেওয়া হয়েছে। এখানে বক্তা রাধার আনন্দ মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে।
রাধার আনন্দ মনোভাব : 'বিরহ' পর্যায়ে পদে রাধাকে ছেড়ে কৃষ্ণ একসময় মথুরা গেলে দুঃখ - যন্ত্রনায় কাতর হয়ে পড়ে। ফলে রাধা চাঁদের দিকে তাকিয়ে কৃষ্ণকে দেখার চেষ্টা করলেও চাঁদের আলো রাধাকে কৃষ্ণকে দেখতে পাইনি তাই শুধু কষ্ট পেয়েছে। কিন্তু ভাবসম্মিলন কবিতায় কৃষ্ণকে সারাজীবন কাছে পেয়ে তার মুখ দেখে ঠিক ততটাই সুখ লাভ করবে, যতটা চাঁদের আলো পেয়ে দুঃখ পেয়েছিল।
5. 'সুজনক দুখ দিবস দুই-চারি।"- বক্তা কে কাকে একথা বলেছেন ? এই মন্তব্যটির ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : মিথিলার কবি বিদ্যাপতির লেখা 'ভাব সম্মিলন' কবিতা থেকে উক্ত প্রশ্নটি নেওয়া হয়েছে। চরণটির বক্তা হলেন বিদ্যাপতি। বিদ্যাপতি রাধাকে একথা বলেছেন।
মথুরা পর্যায়ে পদে কৃষ্ণ রাধাকে ছেড়ে গেলে রাধার মনে তৈরি হয় তীব্র দুঃখ-যন্ত্রণা। এই কঠিন দুঃখ যন্ত্রনার সময়ে বিদ্যাপতি রাধাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেছেন -'ধৈরয ধরহ চিতে মিলব মুরারি'। আর ভাবসম্মিলন পদে রাধার এই দুঃখ-যন্ত্রণার অবসান ঘটে আনন্দ এলে বিদ্যাপতি রাধাকে উপদেশ বা উদ্দেশ্য করে বলেছেন যে, সুজন মানুষের দুঃখ চিরস্থায়ী থাকে না, তার দুঃখ যন্ত্রনা মাত্র দু-চার দিন থাকে ।
-------------------------------------------------------------
Bhabsammilan Class 11 Question Answer
• নীচের প্রতিটি প্রশ্নের মান - 5
1. 'ভাবসম্মিলন' কবিতার মূল বিষয়বস্তু নিজের ভাষায় আলোচনা করো ?
উত্তর : মিথিলার কবি বিদ্যাপতির লেখা একটি অন্যতম কবিতা বা পদ হল 'ভাব সম্মিলন'। আমি এখন নীচে ভাবসম্মিলন' কবিতার বিষয়বস্তু নিজের ভাষায় আলোচনা করছি -
'ভাবসম্মিলন' কবিতার মূল বিষয়বস্তু : রাধা ভাবসম্মিলন পদে তার সখীকে নিজের আনন্দের কথা বলেছেন। সেই আনন্দের কারণ চিরকালের জন্য শ্রীকৃষ্ণকে তিনি তাঁর কাছে পেয়েছেন। তাকে চাঁদের আলো যত কষ্ট দিয়েছে প্রিয়তম কৃষ্ণের মুখ দেখে তিনি ততটাই সুখ পেয়েছেন। তাই রাধা বলেছেন যদি কেউ আঁচল ভরে মহামূল্যবান রত্ন দেয় তবু তার প্রিয়তম কৃষ্ণকে তিনি দূরদেশে পাঠাবেন না। কারণ তার প্রিয় কৃষ্ণ তার কাছে শীতকালের ওড়না, গ্রীষ্মকালের বাতাস, বর্ষাকালের ছাতা, সমুদ্রের নৌকার মতো।তাই বিদ্যাপতি ভনিতাই রাধাকে উপদেশ দিয়েছেন যে ব্যক্তি সুজন বা সৌভাগ্যবতী হয় তার দুঃখ চিরকাল থাকে না, কিছু দিন থাকে।
2. 'ভাব সম্মিলন' কবিতা অবলম্বনে রাধার চরিত্র সম্পর্কে আলোচনা করো ?
উত্তর : মিথিলার কবি বিদ্যাপতির লেখা একটি অন্যতম কবিতা বা পদ হল 'ভাব সম্মিলন' । এই কবিতা কেন্দ্রীয় চরিত্র রাধা। আমি এখন নীচে রাধা চরিত্র সম্পর্কে নিজের ভাষায় আলোচনা করছি -
রাধা চরিত্র : রবীন্দ্রনাথ বিদ্যাপতির সম্পর্কে বলেছিলেন- "বিদ্যাপতি জগতের মধ্যে প্রেমকে সার বলিয়া জানিয়াছেন..."। পাঠ্য 'ভাব সম্মিলন'কবিতায় বিদ্যাপতির রাধার মধ্যে প্রেমের উচ্ছ্বাস যেমন আছে, সেরকমই রয়েছে ভাব-গভীরতা। প্রিয়তমের বিচ্ছেদে যে রাধা একসময় বলেছিলেন- "পিয়া বিনে পাঁজর ঝাঁঝর ভেলা", ভাবসম্মিলনে সেই রাধারই 'জীবন-যৌবন সফল' হয়ে যায় 'পিয়া-মুখ-চন্দা' দর্শন করে। প্রিয়তমের মুখ-দর্শনে যে অমৃত সুখ রাধা লাভ করেছেন সেখানে কোনো আসঙ্গ লিপ্সা নেই, আছে ভাব-গভীরতা।
"পাপ সুধাকর যত দুখ দেল।
পিয়া-মুখ-দরশনে তত সুখ ভেল।।"
রাধা মহামূল্যবান রত্নের বিনিময়ে তাঁর প্রিয় কৃষ্ণকে দূরদেশে পাঠাতে চায় না এবং সঙ্গে বিচ্ছেদ চান না। কবিতায় পুনর্মিলনের উল্লাস সেখানে যেমন আছে, তেমনি রয়েছে হৃদয়-অনুভূতির নিবিড়তা। বিদ্যাপতির এই রাধা পরিণত এবং গভীর।
3. ভাব সম্মিলন কাকে বলে ? পাঠ্য ভাবসম্মিলন কবিতায় যেভাবে রাধার আনন্দ ফুটে উঠেছে আলোচনা করো।
উত্তর : ভাবসম্মিলন : 'মাথুর' পর্যায়ের সাজানো কুঞ্জবন, ব্রজপুর আর শ্রীরাধাকে পিছনে ফেলে কৃষ্ণ চলে গিয়েছেন মথুরায়। একলা রাধার 'ফাটি যাওত ছাতিয়া'। শ্রীরাধার এই বেদনাদীর্ণ অবস্থার অবসানে এল ভাব সম্মিলন। রাধা-কৃষ্ণের মানস-মিলন। বৈয়ব তাত্ত্বিকরা এই মিলনকে বলেন নিত্যমিলন এবং সেই মিলনের আনন্দই ভাবসম্মিলনের পদের প্রধান উপজীব্য।
রাধার আনন্দ : মিথিলার কবি বিদ্যাপতির লেখা 'ভাব সম্মিলন' কবিতায় রাধার আনন্দ যেভাবে ফুটে উঠেছে তা হল - ভাবসম্মিলনের পদে রাধার মনে ভাবোল্লাসের যে আনন্দময় উচ্ছ্বাস, তা বিদ্যাপতির পঠিত পদটিতেও লক্ষ করা যায়। রাধা বলেছেন-
"কি কহব রে সখি আনন্দ ওর। চিরদিনে মাধব মন্দিরে মোর।"
বিরহের দিনগুলিতে চাঁদের আলোয় প্রিয়তমের মুখ খুঁজে যত কষ্ট পেয়েছিলেন, এখন প্রিয়তমের মুখদর্শন করে শ্রীরাধিকা ততটাই সুখ লাভ করেছেন। রাধা বলেছেন আঁচল ভরে যদি কেউ তাঁকে মহারত্নসামগ্রী দেয়, তাহলেও নিজের প্রিয়কে তিনি আর দূরদেশে পাঠাবেন না। এভাবেই উল্লিখিত পদে বিদ্যাপতির রাধা নিত্যমিলনের স্থায়ী সুর যোজনা করেছেন। তাঁর কাছে কৃয় তখন শীতের ওড়না, গ্রীষ্মের বাতাস, বর্ষার ছত্র, দরিয়ার নৌকা। আরামে-বিরামে কৃষ্ণই একমাত্র অবলম্বন, রাধা যেন কৃষ্ণরই বিকল্প সত্তা।
------------------------------------------------------------------
Class 11 kobita bhabsammilan pdf download
আরো পড়ুন | Link |
---|---|
1. ছুটি গল্পের বিষয়বস্তু | Click Here |
2. একাদশ শ্রেণির নতুন ইংরেজি সিলেবাস | Click Here |
4. ছুটি - গল্পের বড়ো প্রশ্ন ও উত্তর | Click Here |
5. একাদশ শ্রেণির নতুন বাংলা প্রশ্নপত্র | Click Here |
SOCIAL MEDIA | FOLLOW |
---|---|
Whatsapp Group | Click Here |
Whatsapp Channel | Click Here |
Telegram | Click Here |
# শেষ কথা :
আমাদের এই Website থেকে Class 11 First Semester, Class 11 Semester 2 এবং Class 12 semester 3, Class 12 Semester 4 এর সমস্ত নোটস, সাজেসন, প্রজেক্ট সহ পরীক্ষার আরো অন্যান্য তথ্য সম্পূর্ণ Free তে পেয়ে যাবে। আমাদের এই লেখাগুলো যদি তোমাদের কাজে লাগে তবে আমাদের পরিশ্রম সার্থক হবে। আর ভালো লাগলে অবশ্যই Comment করে জানাতে ভুল না।
Thank You !
Thankyou so much for helping please best best suggestions with other subjects sir
উত্তরমুছুনNurjahan khatun
উত্তরমুছুন