Type Here to Get Search Results !

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

html body submit korechi WB Semester Ads-1

যুক্তিবিজ্ঞানের প্রকৃতি-অবরোহ এবং আরোহ - Class 11 SEMESTER 2

একাদশ শ্রেণির দ্বিতীয় সেমিষ্টার দর্শনের প্রথম অধ্যায় : যুক্তিবিজ্ঞানের প্রকৃতি-অবরোহ এবং আরোহ প্রশ্ন ও উত্তর

ভূমিকা : 
WBCHSE Board এর নতুন নিয়ম অনুযায়ী, একাদশ শ্রেণীর দ্বিতীয় সেমিষ্টার নতুন দর্শন সিলেবাসের প্রথম অধ্যায় : 'যুক্তিবিজ্ঞানের প্রকৃতি-অবরোহ এবং আরোহ'। এই অধ্যায় থেকে Class 11 Semester 2 Philosophy বা দর্শন পরীক্ষায় 40 নম্বরের মধ্যে 3 নম্বর আসবেই। আমি 'যুক্তিবিজ্ঞানের প্রকৃতি-অবরোহ এবং আরোহ' এই অধ্যায় থেকে খুব গুরুত্বপূর্ণ বা যে প্রশ্নগুলি পরীক্ষায় বারবার আসে সেই প্রশ্নগুলি তুলে ধরছি -

class 11 philosophy first chapter

Class 11 Second Semester Philosophy Question and Answer

1. যুক্তিবিজ্ঞান কাকে বলে ?
উত্তর : আধুনিক যুক্তিবিজ্ঞানী কোপি তার "Introduction to Logic" গ্রন্থে যুক্তিবিজ্ঞানের সংজ্ঞায় বলেছেন - যুক্তিবিজ্ঞান হলো সেই শাস্ত্র যা বৈধ বা যথার্থ যুক্তি থেকে অবৈধ বা অযথার্থ যুক্তিকে পৃথক করার পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করে তাকেই যুক্তিবিজ্ঞান বলে

2. যুক্তি কাকে বলে ?
উত্তর : যুক্তি হল ভাষায় প্রকাশিত অনুমান সুতরাং যুক্তি এমন বচনসমষ্টি যেখানে একটি বচনের সত্যতা এক বা একাধিক বচনের সত্যতার উপর নির্ভর করে বলে দাবি করা হয়। যুক্তি হল একাধিক বচনের সমষ্টি। 

3. মানুষের জীবনে পরম আদর্শ কী কী ? দর্শনের কোনো কোনো শাখায় এই আদর্শ গুলি আলোচিত হয় ?
উত্তর : মানব জীবনের তিনটি পরম আদর্শ হল - সত্য, শিব ও সুন্দর
দর্শনের যুক্তিবিদ্যায় আলোচিত হয় - সত্যতা
দর্শনের নীতিবিদ্যায় আলোচিত হয় - শিব বা কল্যাণ
দর্শনের সৌন্দর্যবিদ্যা বা নন্দনতত্ত্বয় আলোচিত হয় - সৌন্দর্য

4. অনুমান কাকে বলে ?
উত্তর : যখন আমরা জ্ঞাত বিষয়ের উপর নির্ভর করে অজ্ঞাত বিষয় সম্পর্কে জানলাভ করার চেষ্টা করি, এই প্রক্রিয়াকে অনুমান বলে।

*5. যুক্তির অবয়ব কাকে বলে ? যুক্তির অবয়ব গুলি কি কি ?
উত্তর : আমরা জানি বচন দিয়ে প্রতিটি যুক্তি তৈরি হয়। অর্থাৎ যেসব বচন দিয়ে যুক্তি গঠিত হয়, তাদেরকে যুক্তির অবয়ব বলা হয়। যুক্তির অবয়বগুলি হল হেতুবাক্য ও সিদ্ধান্ত 

6. সিদ্ধান্ত কাকে বলে ?
উত্তর : যখন কোনো যুক্তিতে যে বাক্যকে প্রমাণ করা হয়, তা হল সিদ্ধান্ত।

*7. অনুমান ও যুক্তির পার্থক্য লেখো ?
উত্তর : অনুমান ও যুক্তির দুটি পার্থক্য হল (ক) অনুমান ও যুক্তির মূল পার্থক্য হল প্রকাশ ও অপ্রকাশ। 
(খ) অনুমান হলো মনের ভাবনার প্রকাশ। আর ভাষায় প্রকাশিত অনুমানকে যুক্তি বলা হয়।

*8. অবরোহ যুক্তি বলতে কী বোঝো বা কাকে বলে ?
উত্তর : যে যুক্তিতে এক বা একাধিক যুক্তিবাক্য থেকে সিদ্ধান্তটি অনিবার্যভাবে নিঃসৃত হয়, অর্থাৎ যুক্তিবাক্য গুলি সত্য হলে সিদ্ধান্তটি কখনোই মিথ্যা হতে পারে না এবং সিদ্ধান্তটি কখনোই যুক্তিবাক্য অপেক্ষা ব্যাপকতর নয়, সেই যুক্তিকেই অবরোহ যুক্তি বলা হয়। 

*9. আরোহ যুক্তি বলতে কি বোঝো  ?
উত্তর : যে যুক্তিতে সিদ্ধান্ত আশ্রয়বাক্য থেকে অনিবার্যভাবে নিঃসৃত হয় না এবং যেখানে সিদ্ধান্ত আশ্রয়বাক্য অপেক্ষা বেশি ব্যাপক হয় তাকে আরোহ যুক্তি বলে ।

*10. যুক্তির আকার কাকে বলে ?
উত্তর : যেকোনো যুক্তির অন্তর্গত বচনগুলিই হল যুক্তির উপাদান। আবার যুক্তির উপাদান বলতে যুক্তির বিষয়বস্তুকেও বোঝানো হয়ে থাকে । এই উপাদান দিয়ে গঠিত হয় যুক্তি। এই যুক্তিকে যখন একটি বিশেষ আকারে উপস্থিত করা হয় তখন তাকে যুক্তির আকার বলে। 

11. যুক্তির উপাদান বলতে কি বোঝো ?
উত্তর : যুক্তির উপাদান হলো বচন একাধিক বচনের সহযোগে কোনো একটি যুক্তি গঠিত হয় যেকোনো যুক্তির অন্তর্গত ওই সমস্ত বচনগুলিই হল যুক্তির উপাদান আবার যুক্তির উপাদান বলতে যুক্তির বিষয়বস্তুকেও বোঝানো হয়ে থাকে এই উপাদান নিয়ে গঠিত হয় যুক্তি 

12. অনিরপেক্ষ বা সাপেক্ষ যুক্তি কাকে বলে ?
উত্তর : যে অবরোহ যুক্তির অন্তত একটি অবয়ব সাপেক্ষ বচন তাকে সাপেক্ষ যুক্তি বলে


Class 11 Seemster 2 Philosophy First Chapter Question and Answer

13 . যুক্তিবিদ্যাকে কেন আদর্শনিষ্ট বিজ্ঞান বলা হয় ?
উত্তর : যুক্তিবিদ্যাকে আদর্শনিষ্ঠ বিজ্ঞান বলার কারণ : যুক্তিবিদ্যা সত্যতার আদর্শের মানদন্ডে তার বিষয়বস্তুর মূল্য নির্ধারণ করে, এই মূল্য নির্ধারণের মাধ্যমে যুক্তিটি বৈধ না অবৈধ তা বিচার করা হয় বলে যুক্তিবিদ্যাকে আদর্শনিষ্ঠ বিজ্ঞান বলা হয়।

*14. অমাধ্যম ও মাধ্যম অবরোহ যুক্তি কাকে বলে উদাহরণ দাও ?
উত্তর : অমাধ্যম অবরোহ যুক্তি : যে অবরোহ যুক্তির সিদ্ধান্তটি একটিমাত্র আশ্রয়বাক্য থেকে অনিবার্যভাবে নিঃসৃত হয় তাকে অমাধ্যম অবরোহ যুক্তি বলে। যেমন -
           সকল ডাক্তার হন জ্ঞানী ব্যক্তি 
অতএব, কোনো কোনো জ্ঞানী ব্যক্তি হন ডাক্তার 
মাধ্যম অবরোহ যুক্তি : যে অবরোহ যুক্তির সিদ্ধান্তটি একের অধিক আশ্রয়বাক্য থেকে অনিবার্যভাবে নিঃসৃত হয় তাকে মাধ্যম অবরোহ যুক্তি বলে। যেমন -
            সকল মানুষ হয় মরণশীল জীব
            সকল রাজা হয় মানুষ 
অতএব,সকল রাজা হয় মরণশীল জীব

16. যুক্তির তিনটি বৈশিষ্ট্য লেখো ? 
উত্তর : যুক্তির তিনটি বৈশিষ্ট্য হল -
1. একাধিক বচন : যুক্তি হল একাধিক বচনের সমাহার। 
2. হেতুবাক্য ও সিদ্ধান্তের সম্বন্ধস্বরূপ : যুক্তি হল হেতুবাক্য ও সিদ্ধান্তের অন্তঃস্থিত এক সম্বন্ধস্বরূপ। হেতুবাক্য ও সিদ্ধান্তের মধ্যে কোনো সম্পর্ক নেই এমন বচন পাওয়া যায় না।
3. সত্যতা : প্রতিটি যুক্তির সিদ্ধান্তের সত্যতা তার আশ্রয়বাক্যের সত্যতার সমর্থনের উপর নির্ভরশীল।

*17. প্রাকল্পিক ও বৈকল্পিক যুক্তি কাকে বলে উদাহরণ দাও ? 
উত্তর : প্রাকল্পিক যুক্তি : যে অবরোহ যুক্তির প্রথম হেতুবাক্যটি একটি প্রাকল্পিক বচন এবং দ্বিতীয় হেতুবাক্য ও সিদ্ধান্ত, উভয়েই নিরপেক্ষ বচন তাকে প্রাকল্পিক যুক্তি বলা হয় উদাহরণ -
  যুক্তি : যদি বৃষ্টি হয় তবে মাটি ভিজবে 
           বৃষ্টি হয়েছে 
  অতএব : মাটি ভিজেছে

বৈকল্পিক যুক্তিযে অবরোহ যুক্তির প্রথম হেতুবাক্যটি একটি বৈকল্পিক বচন এবং দ্বিতীয় হেতুবাক্য ও সিদ্ধান্ত উভয়ই নিরপেক্ষ বচন তাকে বলা হয় বৈকল্পিক যুক্তি উদাহরণ -
 রাম আসবে অথবা শ্যাম আসবে
 এমন নয় যে রাম আসবে 
 অতএব : শ্যাম আসবে

*18. অবরোহ ও আরোহ যুক্তির তিনটি পার্থক্য উল্লেখ করো ?
উত্তর : অবরোহ ও আরোহ যুক্তির তিনটি পার্থক্য হল :
1. গঠনগত : অবরোহ যুক্তির ক্ষেত্রে এক বা একাধিক হেতুবাক্যের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত গঠন করা হয় কিন্তু আরোহ যুক্তির ক্ষেত্রে সিদ্ধান্তটি সর্বদা একাধিক হেতুবাক্যের ভিত্তিতে গঠিত হয়। 
2. সত্যতা : অবরোহ যুক্তির ক্ষেত্রে আকারগত সত্যতা নিয়ে আলোচনা করা হয়। কিন্তু আরোহ যুক্তিতে আকারগত সত্যতা ছাড়াও বস্তুগত সত্যতার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। 
3. মূল্যায়ণ : আমরা অবরোহ যুক্তিকে  বৈধ বা অবৈধ রূপে মূল্যায়ন করতে পারি কিন্তু আরোহ যুক্তির ক্ষেত্রে বৈধতার  প্রশ্নটি একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক ।

class 11 philosophy question and answer 2024


Class 11 New Philosophy Answer and Question

*19.  অবরোহ যুক্তি কাকে বলে অবরোহ যুক্তির বৈশিষ্ট্য গুলি লেখো ?
উত্তর : যে যুক্তিতে এক বা একাধিক যুক্তিবাক্য থেকে সিদ্ধান্তটি অনিবার্যভাবে নিঃসৃত হয়, অর্থাৎ যুক্তিবাক্য গুলি সত্য হলে সিদ্ধান্তটি কখনোই মিথ্যা হতে পারে না এবং সিদ্ধান্তটি কখনোই যুক্তিবাক্য অপেক্ষা ব্যাপকতর নয়, সেই যুক্তিকেই অবরোহ যুক্তি বলা হয়। 
অবরোহ যুক্তির বৈশিষ্ট্য : অবরোহ যুক্তির বেশ কয়েকটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হল -
1. অবরোহ যুক্তির গঠন : অবরোহ যুক্তির ক্ষেত্রে যুক্তিবাক্যের সংখ্যা এক বা একাধিক হতে পারে ।  তাই অবরোহ যুক্তি দুই প্রকারের হয় যেমন মাধ্যম ও অমাধ্যম যুক্তি। 
2. অবরোহ যুক্তির আকারগত সত্যতা :  অবরোহ যুক্তির ক্ষেত্রে শুধুমাত্র আকারগত সত্যতার ওপরেই গুরুত্ব দেওয়া হয় বস্তুগত সত্যতার উপর কোনো গুরুত্ব আরোপ করা হয় না অর্থাৎ বাস্তব ঘটনার সঙ্গে অবরোহ যুক্তির মিল থাকতেও পারে আবার নাও থাকতে পারে যুক্তির আকার কিন্তু এতে লঙ্ঘিত হয় না। 
3. হেতুবাক্যর ব্যাপকতা : যুক্তিবাক্যের ব্যাপকতার চেয়ে সিদ্ধান্তের ব্যাপকতা কখনোই বেশি হবে না অর্থাৎ তা যুক্তিবাক্যের ব্যাপকতার হয় সমান হবে নয়তো তার চেয়ে কম হবে।
4. সিদ্ধান্তের নিঃসরণ : অবরোহ যুক্তির যুক্তিবাক্য থেকে সিদ্ধান্তটি অনিবার্যভাবে নিঃসৃত হয়। 
5. যুক্তিবাক্য ও সিদ্ধান্তের সত্যতা : অবরোহ যুক্তির সিদ্ধান্তের সত্যতা তার যুক্তিবাক্যের সত্যতা থেকে নিঃসৃত হয় । তাই দাবি করা হয় যে, যুক্তিবাক্যগুলি সত্য হলে সিদ্ধান্তটি কখনোই মিথ্যা হতে পারে না। 

*19. আরোহ যুক্তি কাকে বলে ? আরোহ যুক্তির বৈশিষ্ট্য গুলি লেখ ? 
উত্তর : যে যুক্তিতে সিদ্ধান্ত আশ্রয়বাক্য থেকে অনিবার্যভাবে নিঃসৃত হয় না এবং যেখানে সিদ্ধান্ত আশ্রয়বাক্য অপেক্ষা বেশি ব্যাপক হয় তাকে আরোহ যুক্তি বলে ।
আরোহ যুক্তির বৈশিষ্ট্য :
1. গঠন : আরোহ যুক্তির সিদ্ধান্তটি সবসময়ই একাধিক যুক্তিবাক্য থেকে নিঃসৃত হয় অর্থাৎ আরোহ যুক্তির সিদ্ধান্তটি কখনোই একটিমাত্র যুক্তি বাক্য থেকে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না। আরোহ যুক্তির সিদ্ধান্ত গ্রহণ : অবরোহ যুক্তির মতো আরোহ যুক্তির সিদ্ধান্তটিও  সর্বদা যুক্তি বাক্য থেকে নিঃসৃত হয় । অর্থাৎ যুক্তিবাক্যই হল আরোহের সিদ্ধান্তের মূলভিত্তি। 
2. ব্যাপকতা : আরোহ যুক্তির সিদ্ধান্ত সর্বদাই আশ্রয়বাক্যের তুলনায় অধিক ব্যাপক হয় । অর্থাৎ সিদ্ধান্ত হেতুবাক্যকে অতিক্রম করে যায়।
3. বস্তুগত সত্যতা : আরোহ যুক্তির মূল উদ্দেশ্য হল বস্তুগত সত্যতা আবিষ্কারে সহায়তা করা। 
4. সিদ্ধান্তের সম্ভাব্যতা : আরোহ অনুমানে আশ্রয়বাক্য সত্য হলেও সিদ্ধান্ত কখনোই সুনিশ্চিত হয় না, সম্ভাবনামূলক হয়। 

*20. অবরোহ ও আরোহ যুক্তির পার্থক্য লেখো ? 
উত্তর : অবরোহ ও আরোহ যুক্তির মূল পার্থক্যগুলি নীচে আলোচনা করছি -
1. গঠনগত : অবরোহ যুক্তির ক্ষেত্রে এক বা একাধিক হেতুবাক্যের উপর ভিত্তি করে সিদ্ধান্ত গঠন করা হয় কিন্তু আরোহ যুক্তির ক্ষেত্রে সিদ্ধান্তটি সর্বদা একাধিক হেতুবাক্যের ভিত্তিতে গঠিত হয়। 
2. যুক্তিবাক্যের সংখ্যা : অবরোহ যুক্তিতে একটিমাত্র যুক্তি বাক্য থেকেও একটি সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। আবার একাধিক যুক্তি বাক্য থেকেও একটি সিদ্ধান্ত প্রতিষ্ঠিত হতে পারে। কিন্তু আরোহ যুক্তিতে সিদ্ধান্তটি সবসময়ই একাধিক যুক্তি বাক্যের ওপর নির্ভর করে প্রতিষ্ঠিত । এক্ষেত্রে যুক্তি বাক্যের সংখ্যা যতই বৃদ্ধি প্রাপ্য হয় আরোহ যুক্তির গ্রহণযোগ্য তাও ততই বৃদ্ধি পায়। 
3. হেতুবাক্য ও সিদ্ধান্তের সম্পর্ক : অবরোহ যুক্তির ক্ষেত্রে হেতবাক্য সত্য হলে সিদ্ধান্ত মিথ্যা হতে পারে না কিন্তু আরোহ যুক্তির ক্ষেত্রে হেতবাক্য সত্য হলেও সিদ্ধান্ত মিথ্যা হতে পারে।
4. সত্যতা : অবরোহ যুক্তির ক্ষেত্রে আকারগত সত্যতা নিয়ে আলোচনা করা হয়। কিন্তু আরোহ যুক্তিতে আকারগত সত্যতা ছাড়াও বস্তুগত সত্যতার ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়। 
5. মূল্যায়ণ : আমরা অবরোহ যুক্তিকে  বৈধ বা অবৈধ রূপে মূল্যায়ন করতে পারি কিন্তু আরোহ যুক্তির ক্ষেত্রে বৈধতার  প্রশ্নটি একেবারেই অপ্রাসঙ্গিক । 
6. সিদ্ধান্তের নিঃসৃত :  অবরোহ যুক্তির সিদ্ধান্ত আশ্রয় বাক্য থেকে অনিবার্যভাবে নিঃসৃত হয় কিন্তু আরোহ যুক্তির সিদ্ধান্ত আশ্রয়বাক্য থেকে অনিবার্য তবে নিঃসৃত হয় না।

*** উপরের সব প্রশ্নগুলি পরীক্ষায় বারবার আসে। সুতরাং সব প্রশ্নগুলি খুব গুরুত্বপূর্ণ।

আমাদের Social Media Link - 
SOCIAL MEDIA FOLLOW
Whatsapp Group              Click Here
Telegram             Click Here

শেষ কথা :
আমাদের এই লেখাগুলো যদি তোমাদের কাজে লাগে তবে আমাদের পরিশ্রম সার্থক হবে। আর ভালো লাগলে বা খারাপ লাগলেও অবশ্য Comment করে জানাতে ভুল না।
                               Thank You  !

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

3 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

WB Semester Ads-2

WB Semester Ads-3